মো. শাহজাহান বাশার,সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখা সফলতার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি। যে ব্যক্তি নিজের কথা, চিন্তা ও কর্মে আত্মবিশ্বাসী হতে পারে, সে-ই সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়। কারণ আত্মবিশ্বাসের অভাব মানুষকে দুর্বল করে, তার মনের ভাব প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত করে এবং চিন্তাকে অস্পষ্ট করে দেয়।
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে— শিক্ষা, কর্মক্ষেত্র, রাজনীতি কিংবা সামাজিক যোগাযোগে— আত্মবিশ্বাসের গুরুত্ব অপরিসীম। যে মানুষ নিজের উপর আস্থা রাখে না, সে কখনো অন্যদের কাছ থেকেও আস্থা অর্জন করতে পারে না। তাই কথা বলার আগে দরকার নিজের ভাবনায় দৃঢ় থাকা, নিজের অবস্থানে বিশ্বাস রাখা।
কথা বলার সময় কণ্ঠের দৃঢ়তা, চোখের স্থিরতা এবং যুক্তির স্পষ্টতা তখনই আসে, যখন ভেতরে আত্মবিশ্বাস থাকে। এই বিশ্বাস জন্ম নেয় সততা, জ্ঞান, ও মানসিক প্রস্তুতি থেকে।
নিজেকে বিশ্বাস করা মানে অহংকার নয়— বরং নিজের ভেতরের শক্তিকে চিনে নেওয়া।
আজকের তরুণ প্রজন্মের উচিত আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা— নিজের মেধা ও মননের ওপর ভরসা রেখে জীবনের পথে এগিয়ে চলা।
কারণ যে নিজেকে বিশ্বাস করে, তাকে হারানো অসম্ভব।